logo
আপডেট : ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১৪:০২
ক্যান্সারে আক্রান্ত মেধাবী শিক্ষার্থী দিশার বাঁচার আকুতি
রাণীনগর(নওগাঁ) প্রতিনিধি

ক্যান্সারে আক্রান্ত মেধাবী শিক্ষার্থী দিশার বাঁচার আকুতি

আকিদা সুলতানা দিশা। সবেমাত্র ১০ম  শ্রেণীতে পড়ছেন। পড়া লেখা শেষ করে নিজের পায়ে দ্বাড়ানোর স্বপ্ন দু‘চোখ জুরে। কিন্তু এরই মধ্যে মরণব্যাধী ক্যান্সার ঘিরে ধরেছে দিশাকে। গত ১০মাস ধরে  বøাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন তিনি। শারীরিকভাবে চরম অসুস্থ্যতায় ভেঙ্গে  পরলেও অর্থাভাবে চিকি’সা করাতে পারছেন না পরিবারের লোকজন। ফলে চোখের সামনেই তরুতাজা একটি প্রান ধীরে ধীরে নি:স্বেষ হয়ে যাচ্ছে। তাই দিশার সু-চিকি’সার জন্য সবার নিকট আর্থিক সহায়তা কামনা করেছেন।

দিশা নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার পাকুড়িয়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের মেয়ে।দিশার মা আদরি বিবি জানান,তার মেয়ে আবাদপুকুর উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন। ৫ম শ্রেণীতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছিলেন দিশা। হঠা’ করেই গত ১০মাস আগে মাথা ঘুরে পরে যায়। এর পর থেকে ঘন ঘন গায়ে জ্বর আর মাথা ঘুরে পরে যাবার ঘটনা বাড়তে থাকে। স্কুলে অথবা প্রাইভেট পড়তে গিয়েও দিশা জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। এর পর স্থানীয় চিকি’সক দেখিয়ে শারীরিক দুর্বলতাসহ আনুসাঙ্গীক রোগের চিকি’সা করে। কিন্তু এতে কোন উন্নতি না হওয়ায় গত চার মাস আগে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানোর পর পরীক্ষা নিরিক্ষায় বøাড ক্যান্সার ধরা পরে। এর পর ঢাকা পিজি হাসপাতালে ভর্তি করালে সেখানেও পরীক্ষা নিরিক্ষায় বøাড ক্যান্সার ধরা পরে। ধার দেনা করে যে টুকু টাকা নিয়ে ঢাকায় গিয়েছিলেন তা মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে শেষ হয়ে যায়। 

সেখানে চিকি’সকরা জানিয়েছেন যতদ্রæত সম্ভব ভারতে নিেেয় 
চিকি’সা করাতে। কিন্তু হতদরিদ্র এই পরিবার অর্থ অভাবে আর চিকি’সাও 
করাতে পারছেননা আবার ভারতে নিয়ে যাবার প্রক্রিয়াও করতে পারছেননা। ফলে 
মেয়ের অসহ্য চরম যন্ত্রনা সহ্য করতে হচ্ছে পরিবারকে। দিশার মা আদরি বিবি 
জানান,তাদের সংসার জীবনে একমাত্র কন্যা দিশা। তাদের আর কোন সন্তান নেই। 
বাড়ীতে মাথা গোঁজার মাত্র আড়াই শতক ঘরের জায়গা ছাড়া আর কোন 
জায়গা-জমিও নেই। তিনি জানান,প্রতি মাসে অন্তত চার ব্যাগ করে রক্ত দিতে 
হচ্ছে। পাশা পাশি ওষুধ কিনতে হচ্ছে। মেয়েকে বাঁচাতে চারদিক থেকে ধার 
দেনা করতে করতে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। মা আদরি বিবি বলেছেন,ভারতে 
চিকি’সা করাতে যে পরিমানে টাকা ব্যয় হবে তা যোগান দেয়া কোন ভাবেই 
সম্ভব হচ্ছেনা। তাই মেয়ের জীবন বাঁচাতে সবার নিকট আর্থিক সহায়তা 
কামনা করেছেন। সহায়তা পাঠাতে বিকাশ নাম্বার-০১৭৩৩ ৭৯১২৫৬,নগদ 
একাউন্ট নাম্বার-০১৭২৬ ৯৮১৪৬১,জনতা ব্যাংক কর্পোরেট শাখা নওগাঁ-আদরি 
বিবি-একাউন্ট নাম্বার-০১০০২৫৮৯২৬৩৩৬,রাউটিং নাম্বার-১৩৫৬৪১২১৩। 
ক্যান্সারে আক্রান্ত মেধাবী শিক্ষার্থী 
দিশার বাঁচার আকুতি
সুদর্শন কর্মকার,রাণীনগর(নওগাঁ) প্রতিনিধি : আকিদা সুলতানা দিশা। সবেমাত্র ১০ম 
শ্রেণীতে পড়ছেন। পড়া লেখা শেষ করে নিজের পায়ে দ্বাড়ানোর স্বপ্ন দু‘চোখ 
জুরে। কিন্তু এরই মধ্যে মরণব্যাধী ক্যান্সার ঘিরে ধরেছে দিশাকে। গত ১০মাস ধরে 
বøাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন তিনি। শারীরিকভাবে চরম অসুস্থ্যতায় ভেঙ্গে 
পরলেও অর্থাভাবে চিকি’সা করাতে পারছেন না পরিবারের লোকজন। ফলে চোখের 
সামনেই তরুতাজা একটি প্রান ধীরে ধীরে নি:স্বেষ হয়ে যাচ্ছে। তাই দিশার 
সু-চিকি’সার জন্য সবার নিকট আর্থিক সহায়তা কামনা করেছেন। দিশা 
নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার পাকুড়িয়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের মেয়ে।
দিশার মা আদরি বিবি জানান,তার মেয়ে আবাদপুকুর উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা 
করছেন। ৫ম শ্রেণীতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছিলেন দিশা। হঠা’ করেই গত 
১০মাস আগে মাথা ঘুরে পরে যায়। এর পর থেকে ঘন ঘন গায়ে জ্বর আর মাথা 
ঘুরে পরে যাবার ঘটনা বাড়তে থাকে। স্কুলে অথবা প্রাইভেট পড়তে গিয়েও দিশা 
জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। এর পর স্থানীয় চিকি’সক দেখিয়ে শারীরিক দুর্বলতাসহ 
আনুসাঙ্গীক রোগের চিকি’সা করে। কিন্তু এতে কোন উন্নতি না হওয়ায় 
গত চার মাস আগে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানোর পর 
পরীক্ষা নিরিক্ষায় বøাড ক্যান্সার ধরা পরে। এর পর ঢাকা পিজি হাসপাতালে ভর্তি 
করালে সেখানেও পরীক্ষা নিরিক্ষায় বøাড ক্যান্সার ধরা পরে। ধার দেনা করে যে টুকু 
টাকা নিয়ে ঢাকায় গিয়েছিলেন তা মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে শেষ হয়ে যায়। 
সেখানে চিকি’সকরা জানিয়েছেন যতদ্রæত সম্ভব ভারতে নিেেয় 
চিকি’সা করাতে। কিন্তু হতদরিদ্র এই পরিবার অর্থ অভাবে আর চিকি’সাও 
করাতে পারছেননা আবার ভারতে নিয়ে যাবার প্রক্রিয়াও করতে পারছেননা। ফলে 
মেয়ের অসহ্য চরম যন্ত্রনা সহ্য করতে হচ্ছে পরিবারকে। দিশার মা আদরি বিবি 
জানান,তাদের সংসার জীবনে একমাত্র কন্যা দিশা। তাদের আর কোন সন্তান নেই। 
বাড়ীতে মাথা গোঁজার মাত্র আড়াই শতক ঘরের জায়গা ছাড়া আর কোন 
জায়গা-জমিও নেই। তিনি জানান,প্রতি মাসে অন্তত চার ব্যাগ করে রক্ত দিতে 
হচ্ছে। পাশা পাশি ওষুধ কিনতে হচ্ছে। মেয়েকে বাঁচাতে চারদিক থেকে ধার 
দেনা করতে করতে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। মা আদরি বিবি বলেছেন,ভারতে 
চিকি’সা করাতে যে পরিমানে টাকা ব্যয় হবে তা যোগান দেয়া কোন ভাবেই 
সম্ভব হচ্ছেনা। তাই মেয়ের জীবন বাঁচাতে সবার নিকট আর্থিক সহায়তা 
কামনা করেছেন। সহায়তা পাঠাতে বিকাশ নাম্বার-০১৭৩৩ ৭৯১২৫৬,নগদ 
একাউন্ট নাম্বার-০১৭২৬ ৯৮১৪৬১,জনতা ব্যাংক কর্পোরেট শাখা নওগাঁ-আদরি 
বিবি-একাউন্ট নাম্বার-০১০০২৫৮৯২৬৩৩৬,রাউটিং নাম্বার-১৩৫৬৪১২১৩।